চরম হাসির জোকস bangla funny jokes

চরম হাসির জোকস funny jokes golpo bangla

চরম হাসির জোকস funny jokes golpo bangla
চরম হাসির জোকস funny jokes golpo bangla

০১.
রাস্তায় ভাগ্নের সাথে মামার দেখা ..
ভাগ্নে : মামা কেমন আছো ?
মামা : ভালো তুই ?
ভাগ্নে : ভালো , তোমার গরু দেখে আসলাম ।
মামা :কেমন হইছে ?
ভাগ্নে : ভালো ঠিক তোমার মত দেখতে ।
মামা : কি .. কস !
ভাগ্নে : আমি না মামী কইছে ।
মামা : ও.. তাইলে ঠিক আছে

০২.
এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খেলেন।
খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন…
ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক এক বছর আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা নাই।
বিল পরিশোধ করতে না পারায় তখন আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?
ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না,আগামীতে আর হবে না।
ভদ্রঃ না না ঠিক আছে, আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে আজকেও আপনাকে একটু কষ্ট করে সে কাজটা করতে হবে!

০৩.
প্রশ্নকর্তা : লিখতে-পড়তে পারেন?
প্রার্থী : আজ্ঞে, লিখতে পারি,পড়তে পারি না।
প্রশ্নকর্তা : এ কী অদ্ভুত কাণ্ড! পড়তে পারেন না, অথচ লিখতে পারেন। ঠিক আছে লেখেনতো!
প্রার্থী : খচখচ করে কী সব লিখল। বহু কষ্ট করেও প্রশ্নকর্তা বুঝতে পারলেন না।
প্রশ্নকর্তা : এসব কী লিখেছেন?
প্রার্থী : আজ্ঞে, ওই যে বললাম না,পড়তে পারি না!!

০৪.
চরম জোকস দুটো পাগল মেন্টাল হাসপাতাল
থেকে পালানোর প্ল্যান করলো।
১ম পাগলঃ আমরা সকাল সকাল
মেইন গেটে গিয়ে পাহারাদার কে খুব
করে মারবো, তারপর গেট খুলে পালিয়ে যাবো।
২য় পাগলঃ হ্যাঁ, এটাই ঠিক হবে।
পরেরদিন পাগল দুটো তাদের প্ল্যান মতো মেইন
গেটে উপস্থিত হলো, কিন্তু গেটে কোনো
পাহারাদার ছিল না, আর গেটও খোলা ছিল।
পাহারাদার কে সেখানে দেখতে না পেয়ে নিরাশ হয়ে,
১ম পাগল বললঃ ইসসসসসস..... আমাদের প্ল্যানটাই
ভেস্তে গেল। শালা পাহারাদারটা কোথায়
মরতে গেছে কে জানে !!! আজ ও
থাকলে আমরা পালিয়ে যেতে পারতাম..।
২য় পাগলঃ হুমমমমম.মেইনগেটও বন্ধ নেই
যে, খুলে পালিয়ে যাবো।
আজ ফিরে যাই চল.
অন্যদিন আবার ট্রাই করবো।

০৫.
চোরাকারবারি কাল্লু খাঁ তার সাগরেদকে ডেকে বললো, ‘যা তো দেখে আয় রাস্তায় কোনো পুলিশ আছে কি না।’
খানিক পরেই সাগরেদ একদল পুলিশ নিয়ে হাজির। বললো, ‘ওস্তাদ, রাস্তায় কোথাও পুলিশ পাইনি, তাই থানা থেকেই ডেকে নিয়ে এলাম!

০৬.
বল্টু এবং মন্টু পরীক্ষার হলে লেখা বাদ দিয়ে গল্প করছে।
স্যারঃ কি ব্যাপার তোমরা লেখা বন্ধ করে গল্প করছো কেনো?
বল্টুঃ স্যার প্রশ্নে লেখা আছে পলাশীর যুদ্ধ সর্ম্পকে আলোচনা কর। তাই আলোচনা করছি !

০৭.
একদিন এক পাগল ডাক্তার
কে জিজ্ঞেস
করল!
পাগল : ডাক্তার সাব আপনি কতদুর
পড়েছেন?
ডাক্তার : B A পর্যন্ত !
পাগল: এতদিনে ২ টা অক্ষর
শিকছস, তাও আবার উল্টা

০৮.
খারাপ স্বভাবের এক লোক রিক্সাওয়ালাকে ডাক দিয়ে বলল-এই রিক্সা যাইবা?
রিক্সাওয়ালা জানতে চাইলো-কই যাইবেন?
লোকটি বলল-জাহান্নামে যাবো?
রিক্সাওয়ালা বলল-ভাড়া বেশী দেওন লাগবো,আসার সময় খালি আহন লাগে!

০৯.
জন সিনা একবার এক
দোকানে গেছে রেসলিং এ
জয়ী হওয়া ঘড়ি ঠিক করার জন্য।
জন সিনা : আমি আমার এই
ঘড়িটা ঠিক
করতে চাই। কত
টাকা লাগবে?
দোকানদার :
আপনি যা দিয়ে কিনেছেন
তার অর্ধেক দিলেই চলবে।।।
জন সিনা : আমি ঘড়িটা ৩২
টা ঘুসি মেরে পেয়েছি।
তো কয়টা দিতে হবে???
-দোকানদার বেহুশ!

১০.
শামসু তার নিজের ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে! এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো-
লোক : ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি?
শামসু : না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো চাবি হারাইয়া গেছে!
লোক : কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢোকে?
শামসু : কীভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছে!

১১.
অনুষ্ঠানে কৃষকের
ইন্টারভিউ:
উপস্থাপকঃ ও বাই,
ছাগলরে কি খাওয়ান?
কৃষকঃ কুনডারে? কালা না সাদা ?
উপস্থাপকঃ কালাডারে।
কৃষকঃ গাস।
উপস্থাপকঃ আর সাদা?
কৃষকঃ ওইডারেও গাসই খাওয়াই।
উপস্থাপকঃ ও !! আচ্ছা,
এইডিরে কই
বাইন্দা রাহেন ?
কৃষকঃ কুনডা ?
কালাডা না সাদাডা ?
উপস্থাপকঃ সাদা।
কৃষকঃ ওইনো, বাইরের গরের
কুনাডাত্
বাইন্দা রাহি।
উপস্থাপকঃ আর কালাডা?
কৃষকঃ ঐডারেও সাদাডার লগেই রাহি ৷
উপস্থাপকঃ আর গুছুল করাইন কেমনে ?
কৃষকঃ কালা'ডা না সাদা'ডা ?
উপস্থাপকঃ কালা।
কৃষকঃ পুস্কুনিত্ !
উপস্থাপকঃ আর সাদাডা?
কৃষকঃ ঐডারেও পুস্কুনিত্ই করাই।
উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত) হ্যাঁ!
যহন দুইডারে এক
রহমি করস তাইলে জিগাস
কেল্লেইগগা “কালা না সাদা”
কৃষকঃ সাদা ছাগলডা যে আমার,
এল্লেইগগা .
উপস্থাপকঃ ও !! আর কালাডা ?
কৃষকঃ (হাসি হাসি মুখে) ঐডাও আমার ..

১২.
স্বর্গ আর নরকের মধ্যে একটা
ফুটবল ম্যাচ খেলা হবে। স্বর্গের বাসিন্দারা তো হেসেই খুন, বলে,
সেরা ফুটবল খেলোয়ার সবাই তো স্বর্গে রয়েছেন, তো তোমরা খেলবে কাকে নিয়ে!
তাই শুনে নরকের বাসিন্দারা হেসে জবাব দিল, ‘রেফারিরা যে সবাই এখানে, সেটা জানো না!

১৩.
এক বিয়েতে খাবার
না দিয়ে শুধু
পানি দেয়া হচ্ছিলো সবাইকে...
এক লোক বিরক্ত হয়ে বলল,
ভাইজান...
গলায়
পানি আটকে গেছে...একটু
বিরিয়ানি মিলবে?

১৪.
এক ভদ্রলোক ছেলেকে নিয়ে ট্রেনে সিট না পেয়ে দাঁড়িয়েছিল ।
ট্রেনের ভিতর এক পাগল চিৎকার করছিলো। এটা দেখে ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করছে।
বাবা ঐ লোকটা ওরকম চিৎকার করছে কেন?
বাবা :- ওর মাথায় সিট (পাগলামী) আছে তো তাই।
ছেলে :- তাহলে আমি ঐ সিটেই বসব বাবা!

১৫.
১য় বন্ধুঃআমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
২য় বন্ধুঃআরে তুই জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডর্জন হয়ে যায়!