দম ফাটানো হাসির গল্প জোকস bangla funny jokes| bangla funny golpo

দম ফাটানো হাসির গল্প জোকস  funny jokes golpo bangla | bangla funny golpo
দম ফাটানো হাসির গল্প জোকস  funny jokes golpo bangla | bangla funny golpo

দম ফাটানো হাসির গল্প জোকস  funny jokes golpo bangla | bangla funny golpo

০১.
একজন বাস ড্রাইবার এক্সিডেন্ট
করে রাস্তার পাশে
জমির ভিতর ঢুকে পরে.
পুলিশ এসে তাকে জিজ্ঞাস করল
পুলিশঃ ফাকা রাস্তায় এরকম
এক্সিডেন্ট করলি কেন?
ড্রাইবারঃ স্যার,
আমি তো ভালোভাবেই বাস
চালাচ্ছিলাম
হটাৎ করে এক পাগল রাস্তার
মাঝে এসে নাচতে শুরু করল
আমি ভাবলাম
আমি যদি পাগলকে বাঁচাই,তাহলে বাসের
সবাইকে মারতে হবে আর
যদি বাসের
সবাইকে বাঁচাই,তাহলে
পাগলকে মারতে হবে আমি চিন্তা করে দেখলাম,একজনের
চেয়ে সবাইকে বাঁচানো ভালো
তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম
পাগলটাকে মারবো !!
পুলিশঃ তাহলে বাস জমির
দিকে চালালি কেন?
ড্রাইভারঃ স্যার আমি যখন
পাগলটাকে মারতে গেলাম তখন,
পাগলটা দৌড়ে জমির ভিতর
ঢুকে গেল,তাই!

০২.
বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার
কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি।
বাবাঃ তবু মারলো?
চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার
চাচা, ছেলেটা আপনার
কাছে ক্ষমা চাইলো,
তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি??
তোমার পোলায় আমার
পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো।
আমি তার
ভদ্রতায়
খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম।
টাকার লোভে আবার
আমার
পায়ে পাড়া মারলো !

০৩.
এক বাংলাদেশি মন্ত্রী আমেরিকা গেল তার বন্ধুর বাড়ী । তার বন্ধু সেখানকার মন্ত্রী ।
বাংলাদেশী মন্ত্রী তার বন্ধুর অনেক সুন্দর বাড়িটা দেখে জিজ্ঞেস করল-"বন্ধু এত সুন্দর বাড়ি ? কিভাবে ?
আমেরিকান: ঐ যে সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
বাংলাদেশি: হ্যাঁ ।
আমেরিকান: ঐটার ১০% আমার পকেটে ।
কিছুদিন পর আমেরিকান বাংলাদেশির বাড়িতে এল । এসে তো পুরাই থ হইয়া গেল । এতো তার বাড়ীর চেয়ে সুন্দর ।
তাই বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল- "এত সুন্দর বাড়ী , কিভাবে ?
বাংলাদেশী: ঐযে সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
আমেরিকান: না!

 

০৪.
এক মহিলা আসল এক কবিরাজের কাছে ---
মহিলা :আমার স্বামী প্রতিরাতে আমাকে এসে মারধোর করে।এখন আমি কী করব?
কবিরাজ :এই নে তাবিজ। এটা ৫ দিন তোর দাতে লাগিয়ে রাখবি। [৫ দিন পর]
মহিলা :কবিরাজ বাবা,তাবিজ টায় এতই ফয়দা হল যে আমার স্বামী আমাকে ৫ দিন মোটেও মারে নি।
কবিরাজ :এটা তাবিজের ফল না,এটা তোর মুখ বন্ধ রাখার ফল!

০৫.
এক চোর এক জুতার
দোকানে চুরি কইরা ধরা খাইছে।
কিছু মারধোর করে মালিক
তাকে ছেড়ে দিল।।
কিছু দিন পর সে আবার ওই
দোকানে চুরি করতে আসলো
এবং এবারও ধরা খাইলো,
মালিক বলল : তোর শরম নাই ?
তুই আবার আসছোছ।
চোর বলল : আমার দোষ কি?
দোকানের সামনে লেখা
ধন্যবাদ আবার আসবেন।।

০৬.
মফিজঃ ডাক্তার সাহেব ডাক্তার সাহেব, জলদি চলেন। আমার বৌ কে বাঁচান, ওকে সাপে কামড়েছে..
ডাক্তারঃ সে কি!! কোথায় কামড়েছে? হাতে না পায়ে? ক্ষত স্থান থেকে একটু দূরে শক্ত করে বেঁধেছ?
মফিজঃ জী ডাক্তার সাহেব, মাথায় কামড়েছে। আমি বুদ্ধি করে ওর গলায় গামছা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রেখে এসেছি।
বাঁধার সময় বৌ যদি-ও খুব ছটফট করছিল, কিন্তু আমি পাত্তা দেই নাই !

০৭.
ডাক্তার : ভয়ের কিছু নেই। চট করে আপনার দাঁত তুলে দেব।
রোগী : না, না, ডাক্তার সাহেব, আমার ভীষণ ভয় করছে। যন্ত্রণায় আমি মরেই যাব।
ডাক্তার :ঠিক আছে এই নিন, খানিকটা ব্র্যান্ডি খেয়ে নিন।
(ব্র্যান্ডি খাওয়ার পর)
ডাক্তার: কি, এখন সাহস বেড়েছে তো?
রোগী: নিশ্চয়ই বেড়েছে। এখন দেখি কোন শালা আমার দাঁত তুলতে আসে। হাত লাগাতে আসুক, বাপের নাম ভুলিয়ে দেব।
এক ঘুঁসিতে দাঁত ফেলে দেব। 

০৮.
একটা বাচ্চা বানর আর ডুগডুগি নিয়ে ট্রেনে উঠলো এক লোক।
এক স্টেশন পরে এক লোক উঠলো তার শিশুপুত্রকে সঙ্গে নিয়ে।
বানর দেখে ছোট ছেলেটি তাকে বিরক্ত করতে লাগল। বানরের কানে কাঠি ঢোকায়, লেজ ধরে টানে, খোঁচা মারে। বানরটা বেজায় বিরক্ত, লোকটিও।
একসময় ছেলেটির বাবা বানরওয়ালাকে জিজ্ঞেস করল, এটা বানরের বাচ্চা, না হনুমানের বাচ্চা?
বানরওয়ালা বলল, কোনটার কথা জিজ্ঞেস করছেন? 

০৯.
আবুলের মাথায় কত
বুদ্ধি !!!
মন্টু : একটা বাঘ
যদি তোমার
শাশুড়ি ও বউকে একই
সময়ে
আক্রমন করে,
তাহলে তুমি
কাকে বাঁচাবে ?
আবুল: অবশ্যই বাঘটাকে ,
কারণ ওরা সংখ্যায় বড্ড
কম !

১০.
এক দুষ্টু
পিচ্চি ছেলে এসে তার
মাকে বললঃ আমরা ইস্ত্রি করি কেন?
মাঃ কোঁচকানো জিনিস
প্লেইন
করার
জন্য। একটু
পরে পিচ্চির দাদীর রুম
থেকে ভয়ংকর
একটা চিৎকার
শোনা গেল !
পিচ্চির মা রান্নাঘর
থেকে বললঃ কি হয়েছে ?
পিচ্চি উত্তর দিল
দাদীর গাল
দুটো ইস্ত্রি করছি !
হিঃ হিঃ হিঃ

১১.
এক গাড়িতে বল্টু তার ফ্যামিলি নিয়ে যাচ্ছে।
বল্টু বাবা পিছনের ছিটে ঘুমাচ্ছে আর মা বল্টু পাশে বসা
হঠাৎ রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ থামিয়ে, বলল, আজ সুরক্ষা সপ্তাহ।
আপনি ব্যাল্ট পরে গাড়ি চালাচ্ছেন তাই সরকার আপনাকে ১০০০০ টাকা পুরস্কার দিবে।
আপনি এই পুরস্কার দিয়ে কি করবেন?
বল্টু, প্রথমে আমি আমার ড্রাইভিং লাইছেন্স বানাবো ।
তখন বল্টু মা- ওর কথ।
বিশ্বাস করবেন না স্যার।
নেশা করে যা খুশি তাই বলে !
পুলিশের কথা শুনে বল্টু বাবা ঘুম থেকে উঠে
আরে বল্টু আমি আগেই বলছিলাম চুরি করা গাড়ি নিয়ে আমরা বেশী দূর যেতে পারবো না।

১২.
মেয়ের বাবা :- ঘটক মশায়। আমার একমাত্র মেয়ের জন্য একটা ভালো পাত্র চাই।
ঘটক :- আমার কাছে দুধের মত ফর্সা থেকে শুরু করে পাতিলের মত কালো পাত্র আছে।
২ফুট ৬ ইঞ্চি থেকে ৬ ফুট ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত আছে। আপনার কোনটা চাই?
মেয়ের বাবা :- বলাতো যায় না, একটি মাত্র মেয়ে আমার এমন পাত্র চাই যে
আমি চাইলে ঠান্ডা হবে আবার আমি চাইলে গরম হবে।
ঘটক :- এই নিন একটা সিলভারের পাত্র। এটা যখন চুলায় দিবেন তখন গরম, নামিয়ে রাখলে ঠান্ডা হবে।
মেয়ের বাবা :- আপনি আমার সঙ্গে ফাজলামি করছেন নাকি?
ঘটক :- কেন ফাজলামি করব কেন? আপনার পছন্দের পাত্রটাইতো দিলাম, আপনি চাইলেই ঠান্ডা আবার আপনি চাইলেই গরম

১৩.
অধ্যপক :- ধর তুমি একটা গভীর জঙ্গলে দাঁড়িয়ে আছো।
হটাৎ একটা বাঘ তোমার সামনে এসে হাজির হলো এ মহুর্তে তুমি কি করবে?
ছাত্র :- আমার আর কিছুই করার থাকবে না স্যার; যা করার তা তো বাঘই করবে!

১৪.
ছেলেঃ- বাবা একটা কম্পিউটার কিনছি।
বাবাঃ- এইটা কি?
ছেলেঃ- মনিটর।
বাবাঃ- ওইটা কি?
ছেলে:- সিপিইউ।
বাবাঃ- আর এইটা?
ছেলেঃ- মাউস।
বাবাঃ- এইটা?
ছেলেঃ- সাউন্ড বক্স।
বাবাঃ- তাহলে কম্পিউটার কই?

১৫.
১ম রাত্রে
অসুস্থ রাজা : শিয়ালগুলো ডাকছে কেন?
মন্ত্রী : শীতের রাত তো তাই।
রাজা : তাহলে ওদেরকে রাজকোষ থেকে কম্বল দেয়া হোক।
মন্ত্রী : জি হুজুর, আগামীকালই দেবো।
২য় রাত্রে
রাজা : মন্ত্রী! শিয়ালগুলোর ডাক থামেনি কেন?
মন্ত্রী : কম্বল পেয়ে ওরা হুজুরের শোকর গুজার করছে।
৩য় রাত্রে
রাজা : মন্ত্রী, ওরা কতদিন শোকর গুজারি ডাক ডাকবে?
মন্ত্রী : যতদিন ওরা আপনার দেয়া কম্বল ব্যবহার করবে।