ছাত্র শিক্ষক বাংলা দম ফাটানো হাসির কৌতুক মজার জোকস হাসির গল্প | bangla new funny golpo
০১.:- ক্লাসের এক ছাত্রের নাম ভারত।
ভিজিটর :- (ছাত্রদেরকে) বলতে পারবে ভারত কোথায় অবস্থিত?
(ভারত তখন পায়খানায় গেছে) ভারতের বন্ধু :- জ্বি স্যার ভারত এখন পায়খানায় অবস্থিত স্যার ডেকে নিয়ে আসবো স্যার!
০২.:- শিক্ষক : গরু ঘাস খাচ্ছে এমন একটা ছবি আঁকো।
কিছুক্ষণ পর-
ছাত্র : স্যার আমার আঁকা শেষ।
শিক্ষক : (ধমক দিয়ে) আমি আঁকতে বলেছি গরু ঘাস খায় আর তুমি শুধু গরু এঁকেছ কেন?
ছাত্র : গরু সব ঘাস খেয়ে ফেলেছে স্যার!
০৩.:- শিক্ষক : ঘুম পেলে আমরা বিছানায় যাই কেন?
ছাত্র : ঘুম পেলেও বিছানা আমাদের কাছে আসেনা তাই।
০৪.:- শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের ক্রিকেট ম্যাচের উপর রচনা লিখতে দিলেন।
টুকু ছাড়া সবাই রচনা লিখতে ব্যস্ত- হয়ে পড়ল।
টুকু লিখল: বৃষ্টির কারনে ম্যাচটি বাতিল করা হয়েছে।
০৫.:- বায়োলজির শিক্ষক ব্যাঙের পেট কেটে ছাত্রদের কোথায় কি আছে দেখাচ্ছেন।
ধর, মানুষের পেট এভাবে কাটলে, তখন কি কি দেখবে?
ছাত্র:সবার আগে পুলিশ, তারপর জেলখানা স্যার
০৮.:- শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা—আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার!
০৯.:- শিক্ষকঃ বল তো পৃথিবীর আকার কী রকম?
ছাত্রঃ গোলাকার, স্যার।
শিক্ষকঃ বেশ বেশ! এবার প্রমাণ দাও কী করে বুঝলে যে পৃথিবী গোল।
ছাত্রঃ জোরালো প্রমাণ আছে, স্যার। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চ্যপ্টা লিখে শূন্য পেয়েছি।
দ্বিতীয় সাপ্তাহিক পরীক্ষায় চৌকোনা লিখেও শূন্য পেলাম। তারপর লিখলাম পৃথিবী লম্বা, তাও আপনি কেটে দিয়েছেন।
শেষে অনেক ভেবে-চিন্তে লিখেছিলাম তিনকোণা, তাও আপনি কেটেই দিলেন। তা হলে আর বাকি রইল কী?
গোল হওয়া ছাড়া পৃথিবীর আর তো কোনো উপায় দেখতে পাচ্ছি না!
১০.:- Physics স্টুডেন্ট
প্রশ্ন : একটি হাতিরপিঠে একটি টিয়া পাখি বসল... অত:পর হাতিটি মারা গেল ।
প্রমান কর যে, ,এটা কিভাবে সম্ভব ?
Physics স্টুডেন্ট এর উত্তর :মনে করি ,
হাতিটির নাম টিয়া পাখি'এবং টিয়া পাখিটির
নাম 'হাতি'[ প্রমানিত]
১১.:- এক ছাত্র আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। তাকে তার শিক্ষক জিজ্ঞাসা করছেন-
শিক্ষকঃ বল তো বাবা, Horse মানে কী?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ গুরা!! আচ্ছা, Turn মানে কী?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক কিছুটা রেগে বললোঃ তাহলে Powder মানে কী?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষক পুরো রেগে গিয়ে বললোঃ সব কিছুই কি ‘গুরা’ নাকি?
ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা,একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষেরটা গুরা গুরা।
১২.:- একদিন শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন তার ছাত্রকে, ‘বলো তো দেখি, মুরগি কেন জিরাফের মতো লম্বা হয় না?
’ছাত্র মাথা চুলকে বলল, ‘স্যার, তাহলে তো মুরগি ডিম পাড়ার সাথে সাথে ডিমটা মাটিতে পড়ে ফেটে যেত,
আমাদের আর ডিম খাওয়া হতো না!
১৩.:- একদিন একজন শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করলেন---
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয় প্রকার?
ছাত্রঃ মশা নয় প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার নয় প্রকার হয় কিভাবে?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই কামড়ায় তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায় কামড়ায় তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই কামড়ায় তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের কাছে এসে গান গায় তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর দিলে ফাঁক দিয়ে চলে যায় তাকে গোল্লাছুট মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর হয় তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর ঢুকে কামড়ায় তাকে মূর্খ মশা বলে।
৯.যে মসা রক্ত খেয়ে উড়তে না পারে না তাকে পেটুক মশা বলে।
১৪.:- শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?
ছাত্র :- জানি না স্যার।
শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।
ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার?
১৫.:-শিক্ষকঃ ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন করো-"সে ডুব দিল, কিন্তু উঠল না।
ছাত্রঃ হি হ্যাজ ডাইড!
শিক্ষকঃ কীভাবে?
ছাত্রঃ সে তো আর ওঠেনি। তাহলে নিশ্চয়ই মারা গেছে!
১৬.:-টিচার : এমন একটা জায়গার নাম বল
তো যেটা পুরুষ বানিয়েছে কিন্তু
সেখানে সে যেতে পারে না?
বল্টু : (অনেক চিন্তা ভাবনা করে)
LADIES TOILET স্যার!
টিচার SHOCKSS বল্টু ROCKSS'
১৭.:- শিক্ষক –বলতো পদার্থ কাকে বলে?
ছাত্র –জানি না স্যার।
শিক্ষক –অপদার্থ কোথাকার! যার ওজন ও আয়তন আছে তাকেই পদার্থ বলে।
ছাত্র –তাহলে আমাকে অপদার্থ বললেন কেন? আমার তো ওজন আয়তন দুটাই আছে
১৮.:- শিক্ষক : কী ব্যাপার! আজ
এতো দেরি করে এলে?
বল্টুঃ স্যার,
আমি তো তাড়াতাড়ি-ই
আসছিলাম। কিন্তু ওই
সাইনবোর্ডের
কারণে দেরি হয়ে গেল।
শিক্ষক : (চোখ পাকিয়ে)
কোন সাইনবোর্ড?
বল্টুঃ স্যার, ওই যে,
আমাদের স্কুলের
কাছেই
একটা সাইনবোর্ড
আছে না ‘সামনে
স্কুল, ধীরে চলুন’।
ওটা দেখে ধীরে চলতে গিয়েই
তো দেরি হয়ে গেল!
১৯.:- শিক্ষক ছাত্রদের উদ্দেশে বললেন, ‘আমি ঠিক করেছি, তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে অলস যে, তাকে পড়া দিতে হবে না।
কে সবচেয়ে অলস? ৪৯ জন ছাত্র হাত তুলল। স্যার হাত না তোলা ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি হাত তুলছ না কেন?
ছাত্র জবাব দেয় স্যার, হাত তুলতে কষ্ট হয়!
২০.:- টানা এক মাস শীতের ছুটির
পর স্কুল খুলেছে,
তাই স্যার ও ছাত্রের মধ্যে
কথা হচ্ছে,
স্যার: তোমরা সবাই
শীত কেমন কাটালে?
বল্টু:সুয়েটার
পরে,মাফলার
পরে,মোজা পরে,,
জেকেট পরে।
স্যার: আচ্ছা তুমি
কিভাবে
বুঝলে যে শীত
এসেগেছে?
বল্টু: টেলিভিশনে,
বেবি লোশন,
পেট্টোলিয়াম
জেলি, মেরিল,
উইন্ডার
ফেয়ারনেস ক্রীম,
ইত্যাদির
বিজ্ঞাপন দেখে।
২১.:-ছাত্র :- জুন আই কাম ইন স্যার।
শিক্ষক :- এই নতুন ইংরেজী কবে আমদানী করলে?
ছাত্র :- গত মাসে আপনি ক্লাসে ঢোকার সময় বলেছিলেন।
শিক্ষক :- আমি তো বলেছিলাম "মে আই কাম ইন"।
ছাত্র :- কিন্তু স্যার মে মাস তো শেষ এখন জুন মাস চলছে।
২২.:- এক স্কুলের শিক্ষক ছাত্রের উদ্দেশে বললেন বলতো B.B.C তে কি হয়।
ছাত্র :- স্যার বিবিসি তে হয় বেলা বিস্কিট কোম্পানি। শিক্ষক :- ভারী বেয়াদব ছেলে তো ।
ছাত্র :- আপনারটাও ঠিক স্যার
২৩.:- শিক্ষক :- বলতো 'সামথিং ইজ বেটার দেন নাথিং ' এর অর্থ কি?
ছাত্র :- স্যার! সামসুদ্দিনের বেটার নাতিন!